কাঁচা মরিচে রয়েছে প্রচুর ডায়াটারি ফাইবার, নিয়াসিন, থিয়ামিন, রাইবোফ্লবিন, আয়রন, ফলেট, ম্যাঙ্গানিজ এবং ফসফরাস। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন এ, বি-৬, সি, কে, পটাশিয়াম, কপার এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান।
সুগার নিয়ন্ত্রণে বড় ভূমিকা রয়েছে কাঁচা মরিচের। যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তাদের জন্য লঙ্কা খুবই উপকারী। লঙ্কার মধ্যে থাকা একটি উপাদান রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। কাঁচা মরিচ ছেলেদের প্রোস্টেট ক্যান্সার ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়াও, নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে স্নায়ুর বিভিন্ন সমস্যা কমে।
ওজন কমাতে মোক্ষম কাজ দেয় কাঁচা লঙ্কা। এর মধ্যে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও জিরো ক্যালোরি। লঙ্কা খেলে কারও পরিপাক প্রক্রিয়া অন্তত তিন ঘণ্টা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যায়। এতে দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও কাঁচা মরিচ দ্রুত খাবার হজম করতে সাহায্য করে।
কোনো দুর্ঘটনায় প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে মসলাদার কিছু খেলে ভালো কাজ দেয়। এর মধ্যে যদি লঙ্কা থাকে তাহলে আরও ভালো। কাঁচা মরিচের মধ্যে থাকে ভিটামিন কে। এটি রক্ততঞ্চনে সাহায্য করে।
ঠান্ডার সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে কাঁচা লঙ্কা। হঠাত ঠান্ডা লাগার ধাত ও সাইনাসের সমস্যা থেকে বাঁচায় কাঁচা লঙ্কায় থাকা ক্যারাসাসিন। কাঁচালঙ্কার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।
হাড় শক্ত করতে মরিচের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। মরিচে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। ফলে এটি শুধুমাত্র হাড় শক্তই করে না বরং দাঁতকেও মজবুত করে।