রামু প্রতিনিধি:
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে রামুর দূর্গম জনপদে দরিদ্র জনসাধারণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ। উপজেলার ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১০০ এতিম, প্রতিবন্ধী, বিধবা ও হতদরিদ্র শিক্ষার্থীর পরিবারকে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়।
রবিবার (১০ এপ্রিল) বেলা ১২ টায় রামুর কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- রামু উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আল মাহমুদ হোসেন।
ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মাসুদ বিল্লাহ খানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর মোঃ জুয়েল তালুকদার। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন- মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবদু শুক্কুর, ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাস্টার আবুল কাসেম ও সাংবাদিক সোয়েব সাঈদ।
এতে সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন- ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সলিম উল্লাহ ও মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম। এসময় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য, অভিভাবক, শিক্ষকবৃন্দ এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ১০০ পরিবারের মধ্যে প্রতিটি পরিবারকে ২৫ কেজি, ২ কেজি ডাল, ২ কেজি চিনি, ২ কেজি সয়াবিন তেল, ১ কেজি লবন বিতরণ করা হয়। ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর ফুড এইড প্রকল্পের আওতায় পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
জানা গেছে- ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ পরিচালিত ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫ জন এতিম শিক্ষার্থীকে মাসিক ১০০ টাকা করে অর্থ সহায়তা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। এসব শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে কোচিং করার মাধ্যমে শিক্ষা অর্জনের ¯্রােতধারায় এগিয়ে রাখারও প্রয়াস চলমান রয়েছে। এসব কর্মকান্ড এলাকায় প্রশংসনীয় হয়েছে।
ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর মোঃ জুয়েল তালুকদার জানিয়েছেন-রামুর কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের দূর্গম এলাকা মইশকুম এবং কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের দূর্গম এলাকা ডাকভাঙ্গা গ্রামে ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ নামে একটি আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিষ্ঠিত দুটি বেরসকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। এরফলে ওই গ্রাম দুটিতে অসহায় শিশুরা মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে। বিদ্যালয়ে পাঠদানের পাশাপাশি শিশুদের মানসিক বিকাশে নিয়মিত ক্রীড়া-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি ফুড এইড প্রকল্পের আওতায় বিদ্যালয়ের এতিম, দরিদ্র-প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের পরিবারে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে রামুর দূর্গম জনপদে দরিদ্র জনসাধারণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ। উপজেলার ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১০০ এতিম, প্রতিবন্ধী, বিধবা ও হতদরিদ্র শিক্ষার্থীর পরিবারকে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়।
রবিবার (১০ এপ্রিল) বেলা ১২ টায় রামুর কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- রামু উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আল মাহমুদ হোসেন।
ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মাসুদ বিল্লাহ খানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর মোঃ জুয়েল তালুকদার। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন- মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবদু শুক্কুর, ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাস্টার আবুল কাসেম ও সাংবাদিক সোয়েব সাঈদ।
এতে সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন- ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সলিম উল্লাহ ও মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম। এসময় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য, অভিভাবক, শিক্ষকবৃন্দ এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ১০০ পরিবারের মধ্যে প্রতিটি পরিবারকে ২৫ কেজি, ২ কেজি ডাল, ২ কেজি চিনি, ২ কেজি সয়াবিন তেল, ১ কেজি লবন বিতরণ করা হয়। ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর ফুড এইড প্রকল্পের আওতায় পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
জানা গেছে- ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ পরিচালিত ডাকভাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মৈষকুম ওসমান সরওয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫ জন এতিম শিক্ষার্থীকে মাসিক ১০০ টাকা করে অর্থ সহায়তা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। এসব শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে কোচিং করার মাধ্যমে শিক্ষা অর্জনের ¯্রােতধারায় এগিয়ে রাখারও প্রয়াস চলমান রয়েছে। এসব কর্মকান্ড এলাকায় প্রশংসনীয় হয়েছে।
ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ এর প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর মোঃ জুয়েল তালুকদার জানিয়েছেন-রামুর কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের দূর্গম এলাকা মইশকুম এবং কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের দূর্গম এলাকা ডাকভাঙ্গা গ্রামে ডাকভাঙ্গা বাংলাদেশ নামে একটি আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিষ্ঠিত দুটি বেরসকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। এরফলে ওই গ্রাম দুটিতে অসহায় শিশুরা মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে। বিদ্যালয়ে পাঠদানের পাশাপাশি শিশুদের মানসিক বিকাশে নিয়মিত ক্রীড়া-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি ফুড এইড প্রকল্পের আওতায় বিদ্যালয়ের এতিম, দরিদ্র-প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের পরিবারে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।