কক্সবাজারের রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল সরওয়ার কাজল সফলতার সঙ্গে ৫ বছর অতিবাহিত করেছেন। ভোট ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাহীনতার প্রেক্ষাপটে ২০১৯ সালে রামুতে তিনি মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অংশগ্রহণ এবং তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ন নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তিনি শুধু একজন চেয়ারম্যানই নন তিনি একজন সফল রাজনৈতিক সংগঠক, মানবিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। জীবন যৌবনের পুরোটা সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে আওয়ামী লীগ করে এসেছেন। তিনি বর্তমানে রামু উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি এর আগে ২০০৯ সালেও উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে সফলতার সহিত মেয়াদপূর্ন করেন।
২০১৯ সালে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরে তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই উপজেলার এগার ইউনিয়নে উন্নয়ন কমিটি গঠন করে বিভিন্ন ওয়ার্ড পর্যায়ে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, শিক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা, অবকাঠামো উন্নয়ন, গ্রামীণ রাস্তা ঘাট এবং ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক খাতের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত সৎ ও সদালাপী মানুষ। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। কাজ করছেন দলের জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণে।
উপজেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বিভিন্ন খাতে বিগত ৫ অর্থ বছরে তিনি সরকারি বরাদ্ধের…… টাকা উন্নয়ন কাজে ব্যয় করেছেন। এছাড়া করোনার সংকট কালিন সময়ে ব্যক্তিগত তহবিল ও বিভিন্ন সহযোগীতা থেকেও মানুষকে নগদ অর্থ ও ত্রাণ সহায়তা দিয়েছেন।
রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল সরওয়ার কাজল জানান,
বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে রাষ্ট্রের দেওয়া উন্নয়ন বরাদ্দের শতভাগ কাজ দায়িত্বশীলতার সহিত সম্পূর্ন করেছি। উপজেলার গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়ন, সড়ক, শিক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি খাতকে সমৃদ্ধ করতে শতভাগ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।
সর্বোপরি যতদিন বেচেঁ থকবেন, ততদিন মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চান জনগনের ভোটে বার বার নির্বাচিত এ চেয়ারম্যান।
ইতোমধ্যে তিনি নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেনীর মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন।