নিজস্ব প্রতিবেদক, রামু
রামু পাবলিক লাইব্রেরীকে পুণঃগঠন করে, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও মেধাচর্চার কেন্দ্রে পরিণত করা হবে। শিশুদের জন্য পড়ার পরিবেশ সৃষ্টি করে দিয়ে, লাইব্রেরীর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে তাদের জানাতে হবে। রামু পাবলিক লাইব্রেরীকে পাঠ অভ্যাস চর্চার কেন্দ্রে পরিণত করা হবে। আলোকিত মানুষের সহযোগিতায় আধুনিকায়ন হবে, রামু পাবলিক লাইব্রেরী। সোমবার (৩ জুন) বিকাল ৪টায় রামু পাবলিক লাইব্রেরীতে অনুষ্ঠিত সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম এ সব কথা বলেন।
সভার আলোকিতজনরা বলেন, লাইব্রেরী হলো শ্রেষ্ঠ আত্মীয়, যার সাথে সর্বদাই ভালো সর্ম্পক রাখা যায়। আলোকিত মানুষের সব জ্ঞান জমা থাকে বইয়ের ভেতরে। বই হলো অন্তহীন জ্ঞানের উৎস। জ্ঞানের উৎস রামু পাবলিক লইব্রেরীকে সমৃদ্ধ করতে হবে। এ জন্যে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ ও পরিকল্পিত পরিকল্পনা। বক্তারা আরও বলেন, ১৯৮০ সালে রামুর আলোকিত গুণীজনরা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই পাবলিক লাইব্রেরী। রামু পাবলিক লাইব্রেরীর প্রতিটি ধুলোকণায় মিশে আছে তাদের শ্রমের সার্থকতা। এটি এখন ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ।
রামু পাবলিক লাইব্রেরীর সভাপতি ইউএনও মো. রাশেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মজিবুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তৃতা করেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর আহমদ, রামু পাবলিক লাইব্রেরীর সহ-সভাপতি উপজেলা প্রকৌশলী মঞ্জুর হাছান ভূঁইয়া, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) রামু উপজেলার সভাপতি মাষ্টার মোহাম্মদ আলম, রামু বাঁকখালী উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি এ কে খান, মো. আবু তাহের, ইঞ্জিনিয়ার তরুন বড়ুয়া, রামু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি’র সাধারণ সম্পাদক খালেদ শহীদ, নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এম এ কালাম সরকারি কলেজের অধ্যাপক নীলোৎপল বড়ুয়া, কক্সবাজার উইজডম গ্লোবাল স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাহবুবুল আলম, রামু প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সোয়েব সাঈদ প্রমুখ