কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার- ০৯

কক্সবাজার সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত ০৯ জনকে আটক করেছে। গত ০৭/১২/২০১৯ ইং তারিখ সকাল হতে ০৮/১২/২০১৯ ইং তারিখ সকাল পর্যন্ত অফিসার ইনচার্জ জনাব সৈয়দ আবু মোঃ শাহজাহান কবির, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জনাব মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান, পুলিশ পরিদর্শক (ইন্টিলিজেন্স) মোহাম্মদ মহিদুল আলম এসআই তৈমুর ইসলাম, এসআই সনজীত চন্দ্র নাথ, এসআই কাজী আবুল বাসার, এএসআই লিটুনুর রহমান জয়, এএসআই মহিউদ্দিন, সঙ্গীয় ফোর্স এবং ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান খান সহ কক্সবাজার সদর মডেল থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ০৯ জন আসামীকে গ্রেফতার করেন কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ।
নিয়মিত মামলা সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন
কক্সবাজার সদর থানার মামলা নং-৩১,(১২)২০১৯ ইং ধারা-মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ২০১৮ এর ৩৬(১) এর ১০ (ক) সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
১। মোঃ ফয়সাল, পিতা- মোঃ আলতাজ উদ্দিন, সাং- বড় ধলিরছড়া, ০৩ নং ওয়ার্ড, রশিদনগর ইউপি, থানা-রামু, জেলা- কক্সবাজার।
কক্সবাজার সদর থানার মামলা নং- ৩২(১২) ১৯ইং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ২০১৮ এর ৩৬(১) এর ১০ (গ)/৩৮/৪০ সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত আসামী
২। ছৈয়দ আমিন,পিতা- মৃত আলী হোসেন, সাং- সরদার পাড়া, থানা-পটিয়া, জেলা- চট্টগ্রাম। বর্তমানে-মন্ডল পাড়া, থানা-রামু জেলা-কক্সবাজার।
৩। খায়রুল আমিন, পিতা- মৃত ইউনুছ , সাং- ফিসারীঘাট, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
ওয়ারেন্ট সংক্রান্তে আসামীঃ
১। মোঃ আইয়ুব,পিতা- মোঃ হোসাইন আহাম্মদ, সাং-রুমালিয়ারছড়া, পৌরসভা, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
২। শাহাব উদ্দিন পিতা- বাদশা মিয়া, সাং-ডুলা ফকির রাস্তার মাথা, নাপিতখালী, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৩। আনোয়ার কবির, পিতা- মৃত হাজী দানু মিয়া, সাং- দক্ষিন মাইজপাড়া, ঈদগাঁও, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৪। বেলাল আহম্মদ, পিতা- রশিদ আহাম্মদ সাং- বাহারছড়া, জলালাবাদ, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৫। আয়েশা বেগম, স্বামী- বদিউর রহমান, সাং- পূর্ব লারপাড়া, জালালাবাদ, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
৬। খোকন, পিতা- মমতাজ আহম্মদ, সাং- মাইজপাড়া, ঈদগাঁও, থানা ও জেলা- কক্সবাজার।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব সৈয়দ আবু মোঃ শাহজাহান কবির তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে তাহাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এলাকার আম জনতা ও পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চিতের লক্ষ্যে মামলায় অভিযুক্ত ও চিহিৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।